ক্ষুদ্রায়তন চা শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ চা বোর্ডের নিজস্ব অর্থায়নে বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ইসি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে ৩.৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৪১ একর জমিতে চা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে জানুয়ারি/২০০১-ডিসেম্বর/২০০৬ মেয়াদে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ চা বোর্ড দেশের উত্তরাঞ্চলে ’’ক্ষুদ্রায়তন চা চাষ প্রকল্প’’ শিরোনামে ১টি প্রকল্প গ্রহণ করে। পঞ্চগড় জেলার চা চাষ একটু ভিন্ন প্রকৃতির অর্থাৎ শ্রীমঙ্গল, সিলেট ও চট্টগ্রামের মত খাস জমি পঞ্চগড়ে না থাকায় সমতল ভূমিতে অন্যান্য ফসলের মত যার যতটুকু চা চাষের জমি আছে, সেটুকু জমিতে চা চাষ করবে এবং প্রতি সপ্তাহে সবুজ চা পাতা ফ্যাক্টরীতে বিক্রী করবে। এরই ধারাবাহিকতায় পঞ্চগড়ের সাথে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী ও লালমনিরহাট জেলাকে যুক্ত করে ১০.৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ডিসেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত প্রকল্পটি বর্ধিত করে। পরবর্তীতে ২য় পর্যায়ে প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৪ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। স্মল গ্রোয়ার্স/হোল্ডারস্ এবং চা বাগান সৃজনের মাধ্যমে চা উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে উত্তরবঙ্গে ৬০০ হেক্টর এলাকায় চা চাষের লক্ষ্যে ৮৮৬.৩৩ লক্ষ টাকা ব্যয় সাপেক্ষে ২০০২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক “ডেভেলপমেন্ট অব স্মল হোল্ডিং টি কালটিভেশন ইন নর্দার্ন বাংলাদেশ” শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়।
চা উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উক্ত প্রকল্পের আওতায় পঞ্চগড় ও লালমনিরহাট জেলায় ১৫১৬.৩৮ হেক্টর জমি চা চাষের আওতায় আসে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা বিশেষ করে জমির মালিকানাগত সমস্যার কারণে ঋণদান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় প্রকল্পের বাস্তব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি। তবে প্রকল্পের ইতিবাচক প্রভাব যেমন চা চাষে উদ্বুদ্ধকরণ, কারিগরী সহায়তা প্রদান, প্রশিক্ষণ, নিয়মিত চা চাষ পরিবীক্ষণ, প্রভৃতি কারণে প্রকল্পের বাইরে আরো ৯৯৪.৪১ হেক্টর জমি চা চাষের আওতায় এসেছে। উত্তরবঙ্গের স্মল গ্রোয়ার্স/হোল্ডারদের সংঘটিত করার জন্য ইতোমধ্যে ৫টি সমবায় সমিতি গঠন করা হয়েছে। প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৪৬.৩৩% ও ভৌত অগ্রগতি ৮০.৫৪%।
ক্ষুদ্রায়তন চা শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ চা বোর্ডের নিজস্ব অর্থায়নে বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ইসি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে ৩.৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৪১ একর জমিতে চা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে জানুয়ারি/২০০১-ডিসেম্বর/২০০৬ মেয়াদে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ চা বোর্ড দেশের উত্তরাঞ্চলে ’’ক্ষুদ্রায়তন চা চাষ প্রকল্প’’ শিরোনামে ১টি প্রকল্প গ্রহণ করে। পঞ্চগড় জেলার চা চাষ একটু ভিন্ন প্রকৃতির অর্থাৎ শ্রীমঙ্গল, সিলেট ও চট্টগ্রামের মত খাস জমি পঞ্চগড়ে না থাকায় সমতল ভূমিতে অন্যান্য ফসলের মত যার যতটুকু চা চাষের জমি আছে, সেটুকু জমিতে চা চাষ করবে এবং প্রতি সপ্তাহে সবুজ চা পাতা ফ্যাক্টরীতে বিক্রী করবে। এরই ধারাবাহিকতায় পঞ্চগড়ের সাথে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী ও লালমনিরহাট জেলাকে যুক্ত করে ১০.৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ডিসেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত প্রকল্পটি বর্ধিত করে। পরবর্তীতে ২য় পর্যায়ে প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৪ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। স্মল গ্রোয়ার্স/হোল্ডারস্ এবং চা বাগান সৃজনের মাধ্যমে চা উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে উত্তরবঙ্গে ৬০০ হেক্টর এলাকায় চা চাষের লক্ষ্যে ৮৮৬.৩৩ লক্ষ টাকা ব্যয় সাপেক্ষে ২০০২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক “ডেভেলপমেন্ট অব স্মল হোল্ডিং টি কালটিভেশন ইন নর্দার্ন বাংলাদেশ” শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়।
চা উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উক্ত প্রকল্পের আওতায় পঞ্চগড় ও লালমনিরহাট জেলায় ১৫১৬.৩৮ হেক্টর জমি চা চাষের আওতায় আসে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা বিশেষ করে জমির মালিকানাগত সমস্যার কারণে ঋণদান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় প্রকল্পের বাস্তব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি। তবে প্রকল্পের ইতিবাচক প্রভাব যেমন চা চাষে উদ্বুদ্ধকরণ, কারিগরী সহায়তা প্রদান, প্রশিক্ষণ, নিয়মিত চা চাষ পরিবীক্ষণ, প্রভৃতি কারণে প্রকল্পের বাইরে আরো ৯৯৪.৪১ হেক্টর জমি চা চাষের আওতায় এসেছে। উত্তরবঙ্গের স্মল গ্রোয়ার্স/হোল্ডারদের সংঘটিত করার জন্য ইতোমধ্যে ৫টি সমবায় সমিতি গঠন করা হয়েছে। প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৪৬.৩৩% ও ভৌত অগ্রগতি ৮০.৫৪%।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস